জোকস-2
কী করে বলব
(২১) বাইরে থেকে দরজা নক করছে।
ভেতর থেকেঃ কে?
বাইরে থেকেঃ আমি।
ভেতর থেকেঃ আমি কে?
বাইরে থেকেঃ আরে, আপনি কে আমি কী করে বলব?
ভেতর থেকেঃ কে?
বাইরে থেকেঃ আমি।
ভেতর থেকেঃ আমি কে?
বাইরে থেকেঃ আরে, আপনি কে আমি কী করে বলব?
একটা কঠিন প্রশ্ন করব
(২২) চাকরির ভাইভায় এক তরুণকে প্রশ্ন করা হল-
প্রশ্নকর্তা : আপনাকে আমি ১০টি সহজ প্রশ্ন করব অথবা কেবল একটা কঠিন প্রশ্ন করব। উত্তর দেওয়ার আগে ভালো করে ভেবে দেখুন, কোন অপশনটা বেছে নেবেন।
তরুণ : কঠিন প্রশ্নের উত্তরটাই দিতে চাই।
প্রশ্নকর্তা : ভালো, শুভকামনা আপনার জন্য। এবার বলুন, কোনটা প্রথমে আসে- দিন না রাত?
তরুণ : দিন প্রথমে আসে, স্যার!
প্রশ্নকর্তা : কীভাবে?
তরুণ : দুঃখিত স্যার, আপনি কথা দিয়েছিলেন, দ্বিতীয় কোনো কঠিন প্রশ্ন করবেন না আমাকে!
প্রশ্নকর্তা : আপনাকে আমি ১০টি সহজ প্রশ্ন করব অথবা কেবল একটা কঠিন প্রশ্ন করব। উত্তর দেওয়ার আগে ভালো করে ভেবে দেখুন, কোন অপশনটা বেছে নেবেন।
তরুণ : কঠিন প্রশ্নের উত্তরটাই দিতে চাই।
প্রশ্নকর্তা : ভালো, শুভকামনা আপনার জন্য। এবার বলুন, কোনটা প্রথমে আসে- দিন না রাত?
তরুণ : দিন প্রথমে আসে, স্যার!
প্রশ্নকর্তা : কীভাবে?
তরুণ : দুঃখিত স্যার, আপনি কথা দিয়েছিলেন, দ্বিতীয় কোনো কঠিন প্রশ্ন করবেন না আমাকে!
মানুষকে ভালোবাসতে হবে!
(২৩) শিক্ষক : জীবজন্তুকে ভালোবাসতে হবে। সৃষ্টির সেরা জীব মানুষকে ভালোবাসতে হবে। যে মানুষকে ভালোবাসে না সে মানুষ নয়, পশু।
ছাত্র : স্যার, আপনার মেয়ে কি তাহলে পশু?
শিক্ষক : কেন, আমার মেয়ে পশু হবে কেন?
ছাত্র : না! গত এক বছর যাবৎ আমি আপনার মেয়েকে ভালোবাসি, কিন্তু এক দিনের জন্যও সে আমাকে ভালোবাসেনি!
ছাত্র : স্যার, আপনার মেয়ে কি তাহলে পশু?
শিক্ষক : কেন, আমার মেয়ে পশু হবে কেন?
ছাত্র : না! গত এক বছর যাবৎ আমি আপনার মেয়েকে ভালোবাসি, কিন্তু এক দিনের জন্যও সে আমাকে ভালোবাসেনি!
স্যার কারেন্ট ছিলোনা
(২৪) শিক্ষকঃ তুমি হোমওয়ার্ক করে আনোনি কেন?
বল্টুঃ স্যার, লোডশেডিং। তাই আলো ছিলো না ...
স্যারঃ মোমবাতি জ্বালালেই হতো।
বল্টুঃ স্যার, লাইটার ছিলো না...
স্যারঃ লাইটার ছিলোনা কেন ?
বল্টুঃ স্যার, বাবা যে রুমে নামাজ পড়ছিলো ওখানে ছিলো।
স্যারঃ তাহলে.. ওখান থেকে আনলে না কেন?
বল্টুঃ স্যার, আমার ওজু ছিলোনা....
স্যারঃ ওজু ছিলোনা কেন ?
বল্টুঃ পানি ছিলোনা স্যার...
স্যারঃ কেন ছিলো না ?
বল্টুঃ মোটর কাজ করছিলো না!!!
স্যারঃ স্টুপিড !!! মোটরে কি হয়েছিলো?
বল্টুঃ স্যার, শুরুতেই তো আপনাকে বললাম, কারেন্ট ছিলো না।
বল্টুঃ স্যার, লোডশেডিং। তাই আলো ছিলো না ...
স্যারঃ মোমবাতি জ্বালালেই হতো।
বল্টুঃ স্যার, লাইটার ছিলো না...
স্যারঃ লাইটার ছিলোনা কেন ?
বল্টুঃ স্যার, বাবা যে রুমে নামাজ পড়ছিলো ওখানে ছিলো।
স্যারঃ তাহলে.. ওখান থেকে আনলে না কেন?
বল্টুঃ স্যার, আমার ওজু ছিলোনা....
স্যারঃ ওজু ছিলোনা কেন ?
বল্টুঃ পানি ছিলোনা স্যার...
স্যারঃ কেন ছিলো না ?
বল্টুঃ মোটর কাজ করছিলো না!!!
স্যারঃ স্টুপিড !!! মোটরে কি হয়েছিলো?
বল্টুঃ স্যার, শুরুতেই তো আপনাকে বললাম, কারেন্ট ছিলো না।
শুনা কথায় কান দিতে নেই
(২৫) ছেলেঃ বাবা তুমি নাকি ঘুষ খাও?
বাবাঃ তুমি দেখেছ?
ছেলেঃ না শুনেছি।
বাবাঃ শুনা কথায় কান দিতে নেই।
কিছু দিন পর—
বাবাঃ তুমি নাকি পরীক্ষায় ফেল করেছ?
ছেলেঃ তুমি কি দেখেছ বাবা?
বাবাঃ না শুনেছি।
ছেলেঃ শুনা কথায় কান দিতে নেই বাবা।
বাবাঃ তুমি দেখেছ?
ছেলেঃ না শুনেছি।
বাবাঃ শুনা কথায় কান দিতে নেই।
কিছু দিন পর—
বাবাঃ তুমি নাকি পরীক্ষায় ফেল করেছ?
ছেলেঃ তুমি কি দেখেছ বাবা?
বাবাঃ না শুনেছি।
ছেলেঃ শুনা কথায় কান দিতে নেই বাবা।
স্যার, নেপাল লেপ্টিনের ভেতর অবস্থিত
(২৬) বল্টু & নেপাল দুই বন্ধু। একদিন তারা ক্লাসে গেলো। শিক্ষক সবাইকে উদ্ধেশ্য করে বললেন, কাল মন্ত্রী কলেজে আসবেন, তোমাদের তিনি যা প্রশ্ন করবেন, তার ঠিক ঠিক উত্তর দিয়ো.. পরের দিন ক্লাসে আসার সময় নেপালের টয়লেটে ধরলো।
নেপাল :: বল্টু তুই ক্লাসে যা, আমি পায়খানা করে আসি !!
বল্টু :: আচ্ছা ঠিক আছে , তারাতারি আয় ।
ক্লাসে ঢুকার কিছুক্ষন পর মন্ত্রী আসলেন মন্ত্রী সবাইকে উদ্দেশ্য করে বললেন,, একটা প্রস্ন করবো কে উত্তর দেবে?
বল্টু :: আমি দেবো স্যার, বলুন ।
মন্ত্রী :: বলোতো, নেপাল কোথায় অবস্থিত??
বল্টু ::: স্যার,, নেপাল লেপ্টিনের ভেতর অবস্থিত ....
ওরে বল্টু রে কেউ মাইরালা.।।
নেপাল :: বল্টু তুই ক্লাসে যা, আমি পায়খানা করে আসি !!
বল্টু :: আচ্ছা ঠিক আছে , তারাতারি আয় ।
ক্লাসে ঢুকার কিছুক্ষন পর মন্ত্রী আসলেন মন্ত্রী সবাইকে উদ্দেশ্য করে বললেন,, একটা প্রস্ন করবো কে উত্তর দেবে?
বল্টু :: আমি দেবো স্যার, বলুন ।
মন্ত্রী :: বলোতো, নেপাল কোথায় অবস্থিত??
বল্টু ::: স্যার,, নেপাল লেপ্টিনের ভেতর অবস্থিত ....
ওরে বল্টু রে কেউ মাইরালা.।।
একটু ধাক্কা দেবেন ভাই
(২৭) গভীর রাত। প্রচণ্ড বৃষ্টি হচ্ছে। কেউ একজন চিৎকার করে বলছে, ‘এই যে ভাই, কেউ আছেন? একটু ধাক্কা দেবেন?’চিৎকার শুনে ঘুম ভেঙে গেল মিসেস মলির। মলি তাঁর স্বামী রফিক সাহেবকে ধাক্কা দিয়ে বললেন, ‘এই যে, শুনছো, কে যেন খুব বিপদে পড়েছে!’ঘুমাতুর কণ্ঠে বললেন রফিক, ‘আহ্! ঘুমাও তো! লোকটার কণ্ঠ শুনে মাতাল মনে হচ্ছে।’অভিমানের সুরে বললেন মলি, ‘মনে আছে সেই রাতের কথা? সেদিন তোমার কণ্ঠও মাতালের মতোই শোনাচ্ছিল।’ রফিক বললেন, ‘মনে আছে। সে রাতেও প্রচণ্ড বৃষ্টি হচ্ছিল। তোমার খুব শরীর খারাপ করেছিল। গাড়িতে করে তোমাকে নিয়ে হাসপাতালে যাচ্ছিলাম। হঠাৎ গাড়ি বন্ধ হয়ে গেল। সেদিন আমিও চিৎকার করেছিলাম, কেউ আছেন? একটু ধাক্কা দিয়ে দেবেন?’ মলি বললেন, ‘মনে আছে তাহলে। সেদিন যদি তোমার চিৎকার শুনে একটা লোকও এগিয়ে না আসত, কী হতো বলো তো? আজ অন্যের বিপদে তুমি যাবে না? প্লিজ, একটু গিয়ে দেখো না!’ অগত্যা উঠতে হলো রফিক সাহেবকে। ভিজে চুপচুপা হয়ে কাদা-পানি মাড়িয়ে এগিয়ে চললেন তিনি শব্দের উৎস লক্ষ্য করে। বললেন, ‘কোথায় ভাই আপনি?’শুনতে পেলেন, ‘এই তো, এদিকে। বাগানের দিকে আসুন।’রফিক সাহেব এগোলেন। আবারও শুনতে পেলেন, ‘হ্যাঁ হ্যাঁ…ডানে আসুন। নিম গাছটার পেছনে…।’ রফিক সাহেব আরও এগোলেন। ‘আহ্! ধন্যবাদ! আপনার ভাই দয়ার শরীর। কতক্ষণ ধরে দোলনায় বসে আছি, ধাক্কা দেওয়ার মতো কাউকে পাচ্ছি না!’ বলল মাতাল!
প্রোগ্রামার এর জবাব!
(২৮) পিসির সামনে বসে প্রোগ্রাম রচনা করছে প্রোগ্রামার। তার দৃষ্টি আকর্ষণের নানাবিধ চেষ্টা ব্যর্থ হওয়ার পর তার স্ত্রী নতুন কেশবিন্যাস করল, নতুন পোশাক পরল, মেকআপ করল মন দিয়ে, তারপর তার কাছে গিয়ে বলল, ‘আমার দিকে তাকিয়ে দেখো তো। কোনো পরিবর্তন লক্ষ করছো?’স্ত্রীর দিকে কিছুক্ষণ তাকিয়ে থেকে প্রোগ্রামার বলল, নতুন স্কিন? মাইরালা
আমাকে পিটিয়ে স্কুলে পাঠান
(২৯) বাবা আর ছেলের মধ্যে কথা হচ্ছে —
বাবাঃ বুঝলে বাবা, এক জায়গায় বারবার যেতে নাই। আদর থাকে না।
ছেলেঃ ঠিকই বলেছ বাবা, সে জন্যই তো প্রতিদিন স্কুলে যেতে চাই না। অথচ মা আমাকে পিটিয়ে স্কুলে পাঠান ।
বাবাঃ বুঝলে বাবা, এক জায়গায় বারবার যেতে নাই। আদর থাকে না।
ছেলেঃ ঠিকই বলেছ বাবা, সে জন্যই তো প্রতিদিন স্কুলে যেতে চাই না। অথচ মা আমাকে পিটিয়ে স্কুলে পাঠান ।
দুটো থেকেই “ছানা” পাওয়া যায়
(৩০) শিক্ষক ক্লাসে পড়াচ্ছেন—
শিক্ষকঃ আচ্ছা বলতে পারো দুধের সঙ্গে বিড়ালের কোনখানে মিল আছে?
ছাত্রঃ স্যার, এটা তো খুব সহজ প্রশ্ন।
শিক্ষকঃ তাহলে বলো।
ছাত্রঃ স্যার দুটো থেকেই “ছানা” পাওয়া যায়।
শিক্ষকঃ আচ্ছা বলতে পারো দুধের সঙ্গে বিড়ালের কোনখানে মিল আছে?
ছাত্রঃ স্যার, এটা তো খুব সহজ প্রশ্ন।
শিক্ষকঃ তাহলে বলো।
ছাত্রঃ স্যার দুটো থেকেই “ছানা” পাওয়া যায়।
যার যেটার অভাব সে তো সেটাই নেবে
(৩১) একদিন এক শিক্ষক তার ছাত্রের কাছে প্রশ্ন করলেন বলতো তোমার সামনে যদি একদিকে কিছু টাকা আর অন্যদিকে জ্ঞান রাখা হয় তবে তুমি কোনটা নিবে?
অনন্যাঃ এটা সোজা স্যার। আমি অবশ্যই টাকা নেব!
শিক্ষকঃ আমি হলে জ্ঞান্টাই নিতাম।
অনন্যাঃ যার যেটার অভাব সে তো সেটাই নেবে স্যার।
অনন্যাঃ এটা সোজা স্যার। আমি অবশ্যই টাকা নেব!
শিক্ষকঃ আমি হলে জ্ঞান্টাই নিতাম।
অনন্যাঃ যার যেটার অভাব সে তো সেটাই নেবে স্যার।
বৃষ্টির জন্য আসতে পারিনি।
(৩২) ছাত্র এবং শিক্ষকের মধ্যে কথা হচ্ছে—
শিক্ষকঃ কী ব্যাপার! তুমি গতকাল স্কুলে আসনি কেন?
ছাত্রঃ বৃষ্টির জন্য আসতে পারিনি।
শিক্ষকঃ বৃষ্টি, বলো কী? আরে একে তো শীতকাল তার উপর গতকাল বৃষ্টি হলে তো আমরাও টের পেতাম!
ছাত্রঃ টের পাবেন ক্যামনে স্যার! এই বৃষ্টি তো সেই বৃষ্টি নয়। বৃষ্টি হচ্ছে আমার খালাতো বোন। ঈদের ছুটিতে বেড়াতে এসেছে। তাই ওকে ফেলে স্কুলে আসা হয়নি।
শিক্ষকঃ কী ব্যাপার! তুমি গতকাল স্কুলে আসনি কেন?
ছাত্রঃ বৃষ্টির জন্য আসতে পারিনি।
শিক্ষকঃ বৃষ্টি, বলো কী? আরে একে তো শীতকাল তার উপর গতকাল বৃষ্টি হলে তো আমরাও টের পেতাম!
ছাত্রঃ টের পাবেন ক্যামনে স্যার! এই বৃষ্টি তো সেই বৃষ্টি নয়। বৃষ্টি হচ্ছে আমার খালাতো বোন। ঈদের ছুটিতে বেড়াতে এসেছে। তাই ওকে ফেলে স্কুলে আসা হয়নি।
ভাগ্যিস তোদের কালে আমার জম্ম হয়নি
(৩৩) এক ছাত্র তার বন্ধুকে চিৎকার করে নিহা নিহা বলে ডাকছে—
শিক্ষকঃ এই নিরঞ্জন তুমি নিহা নিহা বলে কাকে ডাকছ?
ছাত্রঃ আমার বন্ধুকে স্যার।
শিক্ষকঃ নিহা কন ছেলের নাম হতে পারে?
ছাত্রঃ না, মানে ওর আসল নাম নিরঞ্জ হাওলাদার স্যার! আমরা সংক্ষেপে নিহা বলে ডাকি।
শিক্ষকঃ ভাগ্যিস তোদের কালে আমার জম্ম হয়নি।
আমার নাম শান্তুনু লাহিড়ী। (শালা)
শিক্ষকঃ এই নিরঞ্জন তুমি নিহা নিহা বলে কাকে ডাকছ?
ছাত্রঃ আমার বন্ধুকে স্যার।
শিক্ষকঃ নিহা কন ছেলের নাম হতে পারে?
ছাত্রঃ না, মানে ওর আসল নাম নিরঞ্জ হাওলাদার স্যার! আমরা সংক্ষেপে নিহা বলে ডাকি।
শিক্ষকঃ ভাগ্যিস তোদের কালে আমার জম্ম হয়নি।
আমার নাম শান্তুনু লাহিড়ী। (শালা)
সরকার নাকি ফেসবুক খুলে দিয়েছে?
(৩৪) এক "আপু" কে হন্তদন্ত হয়ে দৌড়াতে দেখে---
আপু,,, কি হয়েছে,, এতো তাড়াহুড়া করে কই যাচ্ছেন???
পার্লারে যাবো ভাই,, এখন কথা বলার সময় কম,, সেলফি তুলে ফেসবুকে আপলোড করতে হবে,, মাত্রই খবর পেলাম সরকার নাকি ফেসবুক খুলে দিয়েছে
মাইরালা
আপু,,, কি হয়েছে,, এতো তাড়াহুড়া করে কই যাচ্ছেন???
পার্লারে যাবো ভাই,, এখন কথা বলার সময় কম,, সেলফি তুলে ফেসবুকে আপলোড করতে হবে,, মাত্রই খবর পেলাম সরকার নাকি ফেসবুক খুলে দিয়েছে
মাইরালা
ইনজেকসন দেওয়ার জায়গাটা দেখবে?
(৩৫) এক যুবক আর এক তরুণী ট্যাক্সি করে বেড়াতে বেড়িয়েছে। মেয়েটি যুবকটিকে নিয়ে তামাশা করে মজা পায়। হঠাৎ মেয়েটি বলল, দেখবে কাল আমি কোথায় ইনজেকশন নিয়েছিলাম? ছেলেটি দারুণ উৎসাহে সঙ্গে সঙ্গে বলে উঠল, হ্যাঁ হ্যাঁ দেখব, দেখাও। মেয়েটি আঙুল তুলে বলল, ওই হাসপাতালে!
স্যার আপনি বল্টুর পক্ষে রায় দিয়েছেন?
(৩৬) দুই ছাত্র মারামারি করার পর শিক্ষক তাদের শাস্তি হিসেবে তাদের নিজের নাম ১০০ বার করে লিখতে বললেন।
১ম ছাত্র :- স্যার আপনি বল্টুর পক্ষে রায় দিয়েছেন।
শিক্ষক:- কেন ! আমি তো দু'জনকেই সমানভাবে ১০০ বার নাম লিখতে দিয়েছি!!
১ম ছাত্র :- স্যার ওর নাম হচ্ছে বল্টু আর আমার নাম হচ্ছে ওমর ইবনে আব্দুল গাইয়্যুম ।
মাইরালা
১ম ছাত্র :- স্যার আপনি বল্টুর পক্ষে রায় দিয়েছেন।
শিক্ষক:- কেন ! আমি তো দু'জনকেই সমানভাবে ১০০ বার নাম লিখতে দিয়েছি!!
১ম ছাত্র :- স্যার ওর নাম হচ্ছে বল্টু আর আমার নাম হচ্ছে ওমর ইবনে আব্দুল গাইয়্যুম ।
মাইরালা
এবার আমার দাদার বিয়ে !
(৩৭) কর্মচারী: স্যার, একটা দিন ছুটি চাই।
বস: কেন? আবার কী?
কর্মচারী: স্যার, আমার দাদা…
বস: আবার দাদা? গত তিন মাসে তুমি চারবার দাদির মৃত্যুর কথা বলে ছুটি নিয়েছ ।
কর্মচারী: স্যার, এবার আমার দাদার বিয়ে!
বস: কেন? আবার কী?
কর্মচারী: স্যার, আমার দাদা…
বস: আবার দাদা? গত তিন মাসে তুমি চারবার দাদির মৃত্যুর কথা বলে ছুটি নিয়েছ ।
কর্মচারী: স্যার, এবার আমার দাদার বিয়ে!
কলমের আচড়
(৩৮) স্কুলপড়ুয়া দুই বন্ধুর পরীক্ষার শেষে স্কুল মাঠে দেখা-
১ম বন্ধু : কিরে, তোর পরীক্ষা কেমন হলো?
২য় বন্ধু : পরীক্ষা ভাল হয়নি রে ! তবে ৫ নম্বর নিশ্চিত পাবো ।
১ম বন্ধু : কীভাবে?
২য় বন্ধু : পরিস্কার-পরিচ্ছন্নতার জন্য ছিল ৫ নম্বর! তাই আমি পরীক্ষার খাতায় কলমের একটা আচড়ও দেইনি! তাই ৫ নম্বর নিশ্চিত পাবো।
১ম বন্ধু : হায়! সর্বনাশ হয়েছে- আমিও তো তোর মতো পরীক্ষার খাতায় কলমের একটা আচড়ও দেইনি! আমাদের দুই জনের খাতা একই রকম দেখলে শিক্ষিকা মনে করবে না যে আমরা দুজনে নকল করেছি!
১ম বন্ধু : কিরে, তোর পরীক্ষা কেমন হলো?
২য় বন্ধু : পরীক্ষা ভাল হয়নি রে ! তবে ৫ নম্বর নিশ্চিত পাবো ।
১ম বন্ধু : কীভাবে?
২য় বন্ধু : পরিস্কার-পরিচ্ছন্নতার জন্য ছিল ৫ নম্বর! তাই আমি পরীক্ষার খাতায় কলমের একটা আচড়ও দেইনি! তাই ৫ নম্বর নিশ্চিত পাবো।
১ম বন্ধু : হায়! সর্বনাশ হয়েছে- আমিও তো তোর মতো পরীক্ষার খাতায় কলমের একটা আচড়ও দেইনি! আমাদের দুই জনের খাতা একই রকম দেখলে শিক্ষিকা মনে করবে না যে আমরা দুজনে নকল করেছি!
তোরটা দেখে ফেলেছে !
(৩৯) শান্ত একবার মন খারাপ করে বসে আছে। ওর বাবা বললেন, ‘কী রে, মন খারাপ কেন?' শান্ত কিছুতেই কিছু বলে না, একদম চুপ। বাবা কাঁধে হাত রেখে বললেন, ‘আরে বল। মনে কর আমি তোর বাবা না, তোর বন্ধু।' এবার শান্ত মুখ খুলল, ‘আর বলিস না ভাই। গতকাল আমারটাকে নিয়ে ঘুরতে বেরিয়েছিলাম। তোরটা দেখে ফেলেছে। তারপর আমাকে কি মারটাই না মারল!
নির্বাচনের প্রচার প্রচারনায় নলাদা
(৪০) নির্বাচনের প্রচার প্রচারনায় নলাদা বক্তব্য দিচ্ছেন, হঠাৎ বক্তব্যের মাঝে বললেন, এই এলাকায় যত খাল আছে সব খানে ১ টা করে ব্রিজ করে দেবো। সাথে সাথে সহকারী বলল বস এই এলাকায় কোন খাল নাই তো। নলাদা এ কথা শুনে বলল এই এলাকায় খাল নাই বলে কি ? তাহলে এই এলাকায় প্রথম খাল কাটমু তারপর ব্রিজ করে দেবো।
Comments
Post a Comment